বিনামূল্যে কোর্স করুন, হয়ে উঠুন দক্ষ এবং কোর্স সফলভাবে সম্পন্ন করে বুঝে নিন প্রায় ১৫ হাজার টাকা! আপনার সার্টিফিকেট প্রদান করবে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (NSDA), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স কোর্স বাংলাদেশের বেকার মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কোর্সটি বর্তমানে কর্মসংস্থানের একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র খুলে দিচ্ছে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে যেখানে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে দক্ষ প্রযুক্তিবিদদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
চাহিদাসম্পন্ন দক্ষতা অর্জন:
কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স কোর্সের মাধ্যমে বেকাররা টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, এয়ার কন্ডিশনার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস মেরামত এবং রক্ষণাবেক্ষণের মতো কাজের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে পারে।
স্বনির্ভর কর্মসংস্থান:
এই কোর্স শেষে নিজের একটি সার্ভিস সেন্টার চালু করার সুযোগ তৈরি হয়। ফলে, চাকরি খোঁজার পরিবর্তে নিজের ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
উচ্চ চাহিদার পেশা:
ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সর্বত্র বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দক্ষ কর্মীর চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে, যা এই পেশাকে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন করে তুলেছে।
কম খরচে প্রশিক্ষণ:
কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স কোর্স তুলনামূলকভাবে কম খরচে করা যায়, যা বেকার ও আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি আদর্শ পছন্দ।
উন্নত ভবিষ্যৎ:
ইলেকট্রনিক্স সেক্টর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই সেক্টরে দক্ষ হয়ে বেকাররা শুধু নিজের জীবন মান উন্নয়ন করতে পারে না, বরং দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রাখতে পারে।
সুতরাং, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স কোর্স বেকারত্ব দূর করার একটি কার্যকর উপায় এবং আত্মনির্ভরশীল হওয়ার একটি বড় সুযোগ। এটি ব্যক্তি, সমাজ এবং দেশের জন্য সমানভাবে লাভজনক।
আপনি এই কোর্সটি করতে আগ্রহী হলে বা কোনো কিছু জানার থাকলে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল : ০১৮১৮৪৫৬০৭০ (তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা)
ইমেইল : tangtsc1973@gmail.com
* আপনি শুধু একটি কোর্সেই ভর্তি হতে পারবেন।
* নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে।
* ক্লাসের সময় দুপুর ১টা/২টা থেকে বিকাল ৪টা/৫টা
* ক্লাস শুরু জানুয়ারি, মে ও সেপ্টেম্বর (বছরে ৩ বার, ৪ মাস মেয়াদী)
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস